হেলথ টিপস। সকালের নাশতায় কি শর্করা খাবেন?
সকালের নাস্তা আড়ালে ওজন কমানোর সম্ভব এটি একেবারেই ভুল ধারণা চেষ্টা করুন ঘুম থেকে উঠে দিনটা শুরু করবেন এক গ্লাস পানি দিয়ে কারণ রাতে ঘুমানোর পর সকালে শরীরে পানির চাহিদা থাকে ঘুম থেকে উঠে পানি পান করলে রাতের পানি শূন্যতা কাটবে শরীরটাও চাঙ্গা হবে
সাধারণত রাতের খাবার খাওয়ার পর দীর্ঘ ১০-১২ ঘন্টা উপবাস ভাঙ্গা হয় সকালের নাস্তা দিয়ে। তাই সকালের খাবারের দিকে আমাদের নজর দেয়া উচিত। কেননা খাদ্য থেকে প্রাপ্ত শক্তি শরীরের বিপাক ক্রিয়ায় খরচ হয়। এ ছাড়া আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি তখনও এটি খরচ হতে থাকে এজন্য ঘুম থেকে উঠার পরই এটা পূরণ করে ফেলা উচিত। সেই কারণে যারা সকালে কিছুই খান না তারা ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভব করেন
অনেকে দাবি করে সকালের নাস্তা হলো দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। তাই সকালের নাস্তায় কোন অবহেলা নয়। কেউ কেউ একেবারেই সকালে কিছু খান্না কেউ আবার হালকা খাবার খান দিনের পর দিন এ ধরনের ঘটনা থাকলে শরীরে ক্যালরির ঘাটতি পরে এর ফলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। সকালের নাস্তায় আমাদের সারাদিনের শক্তির যোগান দেয়।
সাধারণত রাতের খাবার খাওয়ার পর দীর্ঘ ১০-১২ ঘন্টা উপবাস ভাঙ্গা হয় সকালের নাস্তা দিয়ে। তাই সকালের খাবারের দিকে আমাদের নজর দেয়া উচিত। কেননা খাদ্য থেকে প্রাপ্ত শক্তি শরীরের বিপাক ক্রিয়ায় খরচ হয়। এ ছাড়া আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি তখনও এটি খরচ হতে থাকে এজন্য ঘুম থেকে উঠার পরই এটা পূরণ করে ফেলা উচিত। সেই কারণে যারা সকালে কিছুই খান না তারা ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভব করেন
সকালের নাস্তাই শর্করা
স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তা আপনার দৈনিক ওজন বজায় রাখতে সাহায্য করে। দেহের বিপাক ক্রিয়াকে বাড়িয়ে দেয় এবং সারা দিন ধরে প্রচুর শক্তি খরচ করতে সহায়তা করে। আপনি যদি নাস্তা বাদ দেন তাহলে কার্য প্রবণতা ও কর্ম ক্ষমতা কমে যাবে।
মনে রাখবেন সকালের নাস্তা অবশ্যই সুষম হতে হবে। কারণ আমাদের দেহে প্রতিটি খাদ্য উপদানের প্রয়োজন আছে। এই সময় সর্করার দিকে জোর দিতে হবে। শর্করা আমাদের দেহে শেরোটোনিন নিঃসরণের মাধ্যমে মন মেজাজ ও মনসিক অবস্থাকে উন্নত করে। ফলে মনকে সজীব ও সতেজ রাখে।
এছাড়া সকালে আপনি পানীয়তে খেতে পারেন গ্রিনটি, চা,-কফি, লাচ্ছি, ঘোল, ফলের রস ইত্যাদি। এছাড়া যদি পারেন চেষ্টা করবেন ঘুম থেকে ওঠার দুই এক ঘন্টার মধ্যে নাশতা সেরে ফেলার। যেহেতু এটা দিনের প্রথম খাবার এবং আগের রাতের পরিপূরক। তাই আগের রাতের খাবারের সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নাস্তা করা উচিত। চেষ্টা করুন সকালে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে নাস্তা শেষ করার।
সূত্র: মায়ো ক্লিনিক